তরুণদের স্বাবলম্বী করেছে লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং প্রকল্প
দেশের তরুণ-তরুণীদের আউটসোর্সিং বিষয়ে সক্ষমতা বৃদ্ধি করে মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে আইসিটি বিভাগের আওতায় লার্নিং অ্যান্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প (এলইডিপি) সারাদেশে কাজ চলছে।
কে নেই মনিরের দুষ্টচক্রে!
মনির হোসেন ওরফে 'গোল্ডেন মনির' গ্রেপ্তার হওয়ার পর চমকপ্রদ নানা তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। সুপারসনিক গতিতে অনেকটা রূপকথার মতো তিনি জীবনটা বদলে ফেলেন। পুরান ঢাকায় কাপড়ের ফেরিওয়ালা থেকে কয়েক বছরের মধ্যে কোটি কোটি টাকার সম্পদের মালিক হন মনির। একটি দুষ্টচক্রের 'আশীর্বাদ' তার উত্থানের পেছনে আলাদিনের চেরাগের মতো ভূমিকা পালন করেছে। এর বিনিময়ে তারাও অর্থ কামিয়েছেন সমানতালে; আর মনিরও ধনকুবের হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। সংশ্নিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সুষ্ঠু নির্বাচন ছাড়া জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও শপথ নেননি। এর আগে ২০০১ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে প্রথমে কৃষি মন্ত্রণালয় ও পরে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের স্নাতক মির্জা ফখরুল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের মাধ্যমে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি ছিলেন। কর্মজীবনে তিনি বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়ে কয়েকটি সরকারি কলেজে অধ্যাপনা করেন। ১৯৮৬ সালে পৌরসভা নির্বাচন সামনে রেখে তিনি শিক্ষকতা থেকে অব্যাহতি নিয়ে সক্রিয় রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জন্ম ১৯৪৮ সালে ঠাকুরগাঁওয়ে
রেলপথের সামনে রাঙা সকাল
প্রমত্তা যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতুর সমান্তরালে 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু' নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠান আক্ষরিক অর্থেই রেল যোগাযোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য রাঙা সকাল নিয়ে আসছে বলে আমরা বিশ্বাস করি। ১৯৯৮ সালের জুন মাসে ওই নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু সেতু উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে উত্তরবঙ্গের সঙ্গে দেশের বাকি অংশের যোগাযোগের ক্ষেত্রে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হয়েছিল, ৩০০ মিটার উজানে নির্মিত হতে যাওয়া রেল সেতুটি তা আরও অনেক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে। বিদ্যমান সেতুটিতে যদিও রেল চলাচলের ব্যবস্থা রয়েছে, তা প্রয়োজনের তুলনায় অপর্যাপ্ত। আলাদা রেল সেতু নির্মিত হওয়ার পর দেশের পূর্ব ও পশ্চিম অংশের মধ্যে রেল যোগাযোগ নিঃসন্দেহে আরও দ্রুত, ঘন ও সহজ হবে। করোনা পরিস্থিতিতে ভার্চুয়াল সভায় অংশ নিয়ে ৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে রেল যোগাযোগ সম্প্রসারণে তার সরকারের অঙ্গীকার তুলে ধরেছেন, তাকে আমরা সাধুবাদ জানাই। এ প্রসঙ্গে আমরা প্রকল্প বাস্তবায়নকারী জাপানি সংস্থা জাইকাকেও ধন্যবাদ জানাতে চাই। জাপান আমাদের সময়ের পরীক্ষিত উন্নয়ন সহযোগী। আমাদের স্বাধীনতার পর থেকেই দেশটি বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকা রেখে আসছে। একই সঙ্গে রেলের ক্ষেত্রেও তাদের সহযোগিতা যথেষ্ট উৎসাহব্যঞ্জক। বস্তুত একটি জনবহুল ও সীমিত ভূমির দেশের যোগাযোগ ব্যবস্থায় রেলপথই প্রধান মাধ্যম হওয়া উচিত।